বাজারে ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধের নামে প্রাণঘাতি বিষ বিক্রি হচ্ছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর যে সমস্ত ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধের অনুমোদন দিয়েছে তার শত গুণ অননুমোদিত বিষাক্ত পণ্য ঔষধ হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে। এই বিষাক্ত পণ্যগুলো অল্প দিন ব্যবহার করলেই একজন সুস্থ মানুষ বিকলাঙ্গ ও অন্ধত্বের শিকার হতে পারেন, অকেজো হতে পারে তার কিডনী, পুরুষত্ব হারিয়ে যেতে পারে চিরদিনের জন্যে। এমন কতোগুলো ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধ বাজারে রয়েছে যা সেবনে শরীরে প্রাথমিকভাবে উত্তেজনার আভাস মিললেও পরিণামে দৃষ্টি শক্তি কমে যেতে পারে। এ ছাড়াও এই জাতীয় ঔষধ সেবনে বিভিন্ন জটিল ও কঠিন অসুখ হতে পারে বলে পেশাদার চিকিৎসক ও ফার্মাসিষ্টদের সাথে আলাপ করে জানা গেছে। এতো কিছু জানার পরেও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একটি চিহ্নিত চক্রের মদদে এবং আশ্রয়ে-প্রশ্রয়ে বেশ কিছু ভূয়া ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠান ঔষধের নামে প্রাণঘাতী বিষাক্ত দ্রব্য বাজারজাত করছে। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা দায়ী কর্মকর্তাদের নাম ও অপকর্ম জানা সত্বেও রহস্যজনক কারণে তাদের বিরুদ্ধে কোন দাপ্তরিক ব্যবস্থা গ্রহণ করছেন না। বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে এই সমস্ত দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের নাম প্রকাশিত হয়েছে। বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান পত্র মারফত এ সমস্ত অপকর্মের হোতাদের নাম ঔষধ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন। কিন্তু দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তারা বেশ জামাই আদরে ও খোশ মেজাজেই চাকুরীতে বহাল রয়েছেন। তাছাড়া, কতিপয় ভুয়া এলোপ্যাথিক, ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধ কোম্পানীর বেনামী পার্টনার ঔষধ প্রশাসনের কর্তারা বলে প্রচার আছে।
পর্যালোচনায় জানা যায়, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একজন সহকারী পরিচালক পদ মর্যাদার কর্মকর্তা বিষাক্ত ঔষধ উৎপাদন ও বাজারজাতকারী ভূয়া আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠানের সাথে আর্থিক সখ্যতা গড়ে তুলেছেন। ঐ সহকারী পরিচালক আর্থিকভাবে লাভবান হলে বিষকেও ঔষধ বলে চালিয়ে দিতে পিছপা হননা। দুর্নীতিবাজ এই সহকারী পরিচালকের মদদে ঢাকার ভাটারায় একটি কারখানায় অন্তঃত ৭/৮টি ভূয়া আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠানের বিষাক্ত ঔষধ উৎপাদন করে বাজারজাত হচ্ছে। দুর্নীতিবাজ এই সহকারী পরিচালকের কাছে বিষাক্ত আয়ুর্বেদিক ঔষধ প্রস্তুতকারী কোম্পানীর বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত লিখিত অভিযোগ রয়েছে। লিখিত অভিযোগগুলো তিনি ফেলে দেননি বরং এই লিখিত অভিযোগ দেখিয়ে দেখিয়ে ঐ সহকারী পরিচালক চাঁদাবাজি করে থাকেন। ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক কিংবা মন্ত্রণালয় আয়ুর্বেদিক শাখার প্রাপ্ত অভিযোগগুলো যাচাই করলেই থলের বিড়াল বের হয়ে আসবে। তখন জানা যাবে দুর্নীতিবাজ ঐ সহকারী পরিচালক এবং তার সাঙ্গপাঙ্গরা আর্থিকভাবে লাভবান হয়ে কি পরিমাণ বিষাক্ত দ্রব্যকে ঔষধ হিসেবে বাজারজাত করার সুযোগ করে দিয়েছেন। জানে আলম, মামুনুর রশীদ, সেলিম মোঃ শাহজাহান, ফারুক হোসেন, আশরাফুল ইসলাম নান্নু, সবুর, নাসিম, মোঃ তোফাজ্জল, রবিউল ইসলাম, আব্দুল মান্নান, আঃ মোতালেব, রেদোয়ান আহমেদ, আব্দুস সাত্তার, বিষু, আব্দুর রাজ্জাক, কবির হোসেন নামের ভেজাল ও বিষাক্ত ঔষধ উৎপাদকদের সাথে ঐ সহকারী পরিচালকের প্রকাশ্যে লেনদেনের খবরও কান পাতলেই শোনা যায়। অথচ ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের শীর্ষ কর্তাদের নিকট এই সমস্ত তথাদি থাকলেও অদ্যাবধি প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন ব্যবস্থাই গৃহীত হয়নি। এদিকে সেইফকো ফার্মা, সাজার ফার্মা ও সাদেক ফার্মার বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ থাকলেও সেই নথি কে বা কারা ধামাচাপা দিয়ে রেখেছে সে সম্পর্কেও খোঁজ-খবর নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার এই যে, কোন কোন ভূয়া আয়ুর্বেদিক প্রতিষ্ঠান ঔষধ প্রশাসনের জ্ঞাতসারেই ১৫/২০টি করে অননুমোদিত আইটেম উৎপাদন ও বাজারজাত করে যাচ্ছে। এ ব্যাপারে রহস্যজনক কারণে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে কোন মনিটরিং নেই। পর্যালোচনায় দেখা যায়, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের একটি চক্র ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ভূয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবৈধ ভাবে অর্থোপার্জনের মেশিন হিসেবে ব্যবহার করেছেন। কারণ, সরকার ২৫৭টি এলোপ্যাথিক ঔষধ কোম্পানীর ঔষধ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণে যে সমস্ত শর্ত ও বিধিমালা আরোপ করেছে ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ঔষধ উৎপাদন ও বাজারজাতকরণে সেইরকম কঠিন কোন শর্তাদি আরোপ বা প্রয়োগ করেনি। দেশের ৮২টি হোমিও, ২৬৮টি ইউনানী ও ২০১টি আয়ুর্বেদিক কোম্পানী চলছে পাগলা ঘোড়ার মতো। তারা অনেকটাই অনিয়ন্ত্রিতভাবে বিষাক্ত ঔষধ উৎপাদন ও বাজারজাত করে জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দিয়েছে। অথচ ঔষধ প্রশাসনের শীর্ষ কর্তারা এ ব্যাপারে চোখ-কান-মুখ বন্ধ করে আছেন।
এদিকে, খোদ রাজধানীতে ঔষধের দোকানগুলোতে দেদারছে নিষিদ্ধ যৌণ শক্তি বর্ধক ট্যাবলেট বিক্রির পাশাপাশি ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ফার্মেসীগুলো যৌন শক্তি বৃদ্ধির প্রতিযোগিতায় নেমেছে। ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক ভুয়া ঔষধ উৎপাদকদের ভাবগতি ও কার্যক্রম দেখে মনে হয় যৌন শক্তি বৃদ্ধিই তাদের একমাত্র কাজ। শোনা যায়, এই সমস্ত ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক উৎপাদকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যে যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে এমন নিষিদ্ধ রাসায়নিক দ্রব্য মিশিয়ে দিচ্ছে। কোন কোন সময় এই সমস্ত দুর্নীতিবাজ উৎপাদকরা তাদের কথিত ঔষধে ভায়াগ্রা, পেনাগ্রা জাতীয় ঔষধ গুড়ো করে মিশিয়ে দিচ্ছে। এতে করে ঐ সমস্ত ঔষধ সেবনে সাময়িকভাবে হলেও যৌন উত্তেজনা সৃষ্টি হচ্ছে। পরিণামে এই ব্যবহারকারীরা চিরতরে যৌন শক্তি হারাচ্ছে। অথচ এদিকে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর কোন নজরদারী করার প্রয়োজন অনুভব করছে না।
বাজারে যে সমস্ত ইউনানী-আয়ুর্বেদিক ও হোমিও ঔষধ যৌন শক্তি বৃদ্ধির কথা বলে বিক্রি হচ্ছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশী বিক্রিত ও প্রচারিত কথিত ঔষধটির নাম জিনসেং। জিনসেং একটি ঔষধি উদ্ভিদ হলেও বাজারে জিনসেং বলে যা বিক্রি করা হচ্ছে তার সাথে প্রকৃত জিনসেং এর আদৌ কোন সম্পর্ক নেই। অথচ প্রতিটি ইউনানী ও আয়ূর্বেদিক ঔষধ উৎপাদনকারীর জিনসেং জাতীয় প্রডাক্ট রয়েছে। বলা বাহুল্য, এই সমস্ত ঔষধের প্যাকেট বা মোড়কের দিকে তাকালেও বোঝা যায় এগুলো ভেজাল এবং এতে জিনসেং এর লেশ মাত্র নেই। বাজারে এই নকল ও ভেজাল জিনসেং দেদারছে বিক্রি হলেও ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেখেও না দেখার ভান করছে। বিনিময়ে দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের পকেটে কড়কড়ে টাকার বান্ডিল প্রবেশ করছে।
এদিকে বাজারে এতো ভেজাল, নকল ও বিষাক্ত ঔষধ বিক্রি হলেও গত ২৫ বছরে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর মাত্র ৭টি ঔষধ নিষিদ্ধ করতে পেরেছে। নিষিদ্ধ ঘোষিত ঔষধগুলো হলোঃ এন্টি-হিস্টামিন টারফিনাডিন, এসটিমিজর, সিসাপ্রাইড, রফিকঙ্বি, ভেলডিকঙ্বি ও নিমেসুলাইড। অথচ রাজধানীসহ সারা দেশেই এখনো এ সমস্ত ঔষধ খোলামেলা ভাবে, অতি প্রকাশ্যে দেদারছে বিক্রয় হচ্ছে। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, রাজধানীর ধানমন্ডি, শাহবাগ ও মিটফোর্ডের ঔষধের বাজারে অধিকাংশ ফার্মেসিতে বিক্রি নিষিদ্ধ এসব ঔষধ পাওয়া যায়। এছাড়া এসব ফার্মেসিতে দেশী নিষিদ্ধ ঔষধ ছাড়াও আমদানি নিষিদ্ধ বিদেশী ঔষধও বিক্রি হচ্ছে। এর মধ্যে গ্রাইপ ওয়াটার অন্যতম। গ্রাইপ ওয়াটার শিশুদের গ্যাসজনিত পেট ব্যথায় খাওয়ানো হয়। এ গ্রাইপ ওয়াটারের এক বা দুই চামচ খাওয়ালেই শিশু ঘুমিয়ে যায়। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, গ্রাইপ ওয়াটারের মধ্যে এলকোহল থাকায় শিশুরা তাৎক্ষণিকভাবে ঘুমিয়ে পড়ে। পরে ঘুম থেকে জেগে উঠলেও তাদের মধ্যে ঝিমুনিভাব থেকেই যায়। এ ছাড়া এই ঔষধের প্রভাবে শিশুদের অন্যান্য নানা ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়। নিষিদ্ধ এই ঔষধটি এখনও কোন কোন শিশু চিকিৎসক প্রেসক্রিপশন করেন। তাই চাহিদা থাকায় ভারত ও পাকিস্তান থেকে চোরাইপথে গ্রাইপ ওয়াটার দেশে আসছে। প্রতি বোতল গ্রাইপ ওয়াটার পাইকারি বাজারে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অপরদিকে নিষিদ্ধ ঔষধ নিমেসুলাইড সেবন করলে হাত-পায়ে পানি জমে ও কিডনি জটিলতা দেখা দেয়। ব্যথা নাশক রফিকঙ্বি সেবন করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। বমির ঔষধ সিসাপ্রাইড সেবনে রোগীর স্নায়ুতন্ত্রে জটিলতা সৃষ্টির পাশাপশি হৃদরোগ, কিডনিতে পানি জমা, কোষ্ঠকাঠিণ্যের সমস্যা দেখা দেয়। এই ঔষধ গর্ভবতী মায়েরা সেবন করলে গর্ভপাতের আশঙ্কা থাকে। এসব ঔষধ সেবনের কারণে হিতে বিপরীত হচ্ছে। দেখা দিচ্ছে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া। এই অপকর্ম কঠোর ভাবে নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে জনস্বাস্থ্য আরও হুমকির মুখে পড়বে। পত্রিকান্তরে প্রকাশিত খবর থেকে আরো জানা যায়, ঔষধ প্রশাসনের নির্লিপ্ততার কারণে নকল ঔষধ প্রস্তুতকারীদের দৌরাত্ম্য বেড়েই চলেছে। জীবন রক্ষাকারী ভেনটোলিন ইনহেলার, ট্যাবলেট, মস্তিঙ্কে রক্তক্ষরণজনিত রোগের ঔষধ কেভিনটল ট্যাবলেটসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঔষধও ভেজাল বিক্রি হচ্ছে। প্রচলিত ভেনটোলিন ইনহেলারের পরিবর্তে বাজারে ছাড়ছে নকল ইনহেলার। হলি ড্রাগস কোম্পানির একটি ইনহেলার প্রায় একই মোড়কে নকল করে দীর্ঘদিন ভেনটোলিন বাজারজাত করছে। নকল কাঁচামাল দিয়ে তৈরি হচ্ছে জীবন রক্ষাকারী ঔষধ হাইড্রোকরটিসন ইনজেকশন। নকল হচ্ছে অসটি ও আথ্রাইটিস রোগীদের জন্য ব্যবহৃত মিথাইল প্রেডনিসোলন গ্রুপের একটি ইনজেকশন। অ্যান্টিবায়োটিক টেট্রাসাইক্লিনের কাঁচামালের সঙ্গে বরিক অ্যাসিড, গি্লসারিনের সঙ্গে সরবিটল, রিবোফ্লাবিন ভিটামিন বি-২-এর সঙ্গে ডাইকালার মিশিয়ে অহরহ বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া নিম্নমানের উপাদানে তৈরি ক্যানিকিড ইনজেকশন, ইনফেরন ইনজেকশন, হিমোগ্লোবিন সিরাপ, ট্রাইডাল ইনজেকশন, জেনটোসিনাস ইনজেকশন, ডাইক্লোফেনাক, বেটনোভেট, মেথারজিন ট্যাবলেট, ইনসুলিন, নিউরোবিয়ান, রেনিটিডিন, জেনটামাইসিন বাজারে বিক্রি হচ্ছে। নিষিদ্ধ ঔষধ চিকিৎসকরা তাদের প্রেসক্রিপশনে লিখলে তা নিয়ন্ত্রণের দায়দায়িত্ব ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের। ঔষধ প্রশাসন কদাচিৎ অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ও ভেজাল ঔষধ আটক করলেও তারা চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয় না। অথচ টাকার বিনিময়ে গণহারে ঔষধ কোম্পানির লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। কিন্তু ভাল মানের ডাক্তারই শুধু নয়, সরকারের ঔষধাগারও ২৫ থেকে ৩০টির বেশি কোম্পানির ঔষধ নেয় না। তাহলে এতো কোম্পানির কি দরকার? আবার ফুড সাপ্লিমেন্ট তদারকি করবে ঔষধ প্রশাসন, না কি বিএসটিআই সেই বিষয়টি আজও নির্ধারণ হয়নি। সেজন্য এ নিয়ে কেউই মাথা ঘামাচ্ছে না। আর এই সুযোগটাই কাজে লাগান অসাধু ব্যবসায়ীরা। এমনকি বড় অংকের কমিশন খেয়ে অনেক চিকিৎসক এসব ব্যবস্থাপত্রে লিখেন বলেও অভিযোগ রয়েছে। এই প্রভাবশালী ঔষধ কোম্পানীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে গেলে তাদের নিজেদের চাকুরী সংক্রান্ত জটিলতা হতে পারে বলে তারা অনেকেই মনে করেন। সুতরাং এই ৬ জেনেরিকের ঔষধ নিষিদ্ধ সহ বিষাক্ত ঔষধ উৎপাদন, সংরক্ষণ ও বাজারজাতকরণের ওপর সহসাই কোন নির্দেশনা জারী হচ্ছে না তা বোঝা যায়। (চলবে)
Md. Nurul Islam, staff Reporter
01-05-2014 01:22PM