পিএনএস ডেস্ক: সম্প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল তার এক ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেন, “তৌহিদুল ইসলাম এর খুনের বিচার করতে হবে।”
তার এ বক্তব্যের পর নেটিজেনদের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের মন্তব্য লক্ষ্য করা যায়।
উল্লেখ্য, যৌথবাহিনীর অভিযানে যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের মৃত্যুর ঘটনায় জরুরি ভিত্তিতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। শনিবার এক বিবৃতিতে প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার যেকোনো ধরনের হেফাজতে থাকা ব্যক্তির ওপর নির্যাতন ও হত্যার ঘটনাকে কঠোরভাবে নিন্দা জানায়।
প্রেস উইং-এর বিবৃতিতে বলা হয়, জাতীয় জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে মানবাধিকার রক্ষা করা এই সরকারের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। সরকার দেশের ফৌজদারি বিচার ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে, যার অধিকাংশই ইতোমধ্যে তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে।
সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ‘পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদ, অপরাধ ব্যবস্থাপনা এবং বিচারিক প্রক্রিয়ায় মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রতিটি সুযোগ নির্মূল করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে অর্থবহ সংলাপ করবে।’
সরকারের তরফ থেকে আরও বলা হয়, এসব সংস্কার বাস্তবায়নে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং দেশের নাগরিকদের মানবাধিকার সুরক্ষায় সর্বোচ্চ গুরুত্ব প্রদান করা হবে।
এসএস
যুবদল নেতা হত্যার বিচার চেয়ে আইন উপদেষ্টার পোস্ট
01-02-2025 08:27PM